সেই দিন এই মাঠ কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর
আপনি যদি ইতিমধ্যে সেই দিন এই মাঠ কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর গুরুত্বপূর্ণ ২০২২ অনুসন্ধান করে থাকেন তবে সঠিক জায়গায় এসেছেন। প্রশ্নের উত্তর গুলো পাশাপাশি দেওয়া হয়েছে। আপনাদের সিলেবাস ও পাঠ্য সম্পর্কিত আরো প্রশ্নোত্তর ও আমাদের সাইটে খুঁজে পাবেন। চলুন শুরু করা যাক।
সেই দিন এই মাঠ কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর
সৃজনশীল প্রশ্ন নম্বর ১
খেতের পরে খেত চলেছে, খেতের নাহি শেষ সবুজ হাওয়ায় দুলছে ও কার এলাে মাথার কেশ।। সেই কেশেতে গয়না পরায় প্রজাপতির ঝাক। চতে জল ছিটায় সেথা কালাে কালাে কাক। সাদা সাদা বক-কনেরা রচে সেথায় মালা, শরৎকালের শিশির সেথা জ্বালায় মানিক আলা ।
ক. খেয়ানৌকাগুলাে কোথায় এসে লেগেছে?
খ. “চারিদিকে শান্ত বাতি- ভিজে গন্ধ মৃদু কলরব” বলতে তুমি কী বােঝ?
গ. উদ্দীপকে ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতার কোন দিকটির প্রতিফলন ঘটেছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “মিল থাকলেও উদ্দীপকে ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতার সম্পূর্ণ ভাব প্রতিফলিত হয়নি।” মন্তব্যটির যথার্থতা প্রমাণ কর।
উপরোক্ত তথ্য অনুযায়ী সেই দিন এই মাঠ কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর সম্পর্কিত এই আর্টিকেলে সৃজনশীল প্রশ্নগুলো কেমন হতে পারে তা আপনি দেখে নিয়েছেন। চলুন এবার তবে প্রশ্নের উত্তর সমাধান গুলোও PDF সহ দেখে নেওয়া যাক।
সৃজনশীল প্রশ্ন নম্বর ১ এর উত্তর সমূহ
ক উত্তরঃ খেয়ানৌকাগুলাে চরের খুব কাছে এসে লেগেছে।
খ উত্তরঃ “চারিদিকে শান্ত বাতি- ভিজে গন্ধ- মৃদু কলরব”– লাইনটি দ্বারা নদীপাড়ের শীতকালের সন্ধ্যা বােঝানাে হয়েছে। শীতকালে চারদিক কুয়াশায় ভেজা থাকে। নদীর ঘাটে তখন সারা দিন মাছ ধরা নৌকার ভিড় জমে। জেলেরা মাছ নিয়ে হাটে যায়।
দরদাম করে মাছ বিক্রি করে। তখনও নৌকায় কুপি বাতি ধীরে ধীরে জ্বলতে থাকে। কবির মতে এ আলাে খুবই শান্ত। নদীর বুক ধরে ভেসে আসা হিম বাতাস যেন ভেজা গন্ধ নিয়ে কবির নাকে প্রবেশ করে। আলােচ্য লাইন দ্বারা এটাই নির্দেশ করা হয়েছে।
সারকথা : প্রশ্নোক্ত উক্তিটির মধ্য দিয়ে কবি শীতকালীন নদীপাড়ের সন্ধ্যার স্নিগ্ধতাকে বুঝিয়েছেন।
গ উত্তরঃ উদ্দীপকের ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতার প্রকৃতির সৌন্দর্যের দিকটির প্রতিফলন ঘটেছে। • পৃথিবীতে প্রকৃতির সৌন্দর্য চিরস্থায়ী। মৃত্যুর মধ্য দিয়ে মানুষ হারিয়ে গেলেও প্রকৃতি হারায় না। তবে মানুষের স্বপ্ন টিকে থাকে।
উদ্দীপকের কবিতাংশে কবি গ্রামবাংলার সবুজ প্রকৃতির চিরন্তণ রূপের পরিচয় দিয়েছেন। সাদা বক, শরৎকালের স্নিগ্ধ শিশির প্রভৃতি অপরূপ রূপের যে সৌন্দর্য উপাদান কবি তুলে ধরেছেন তা ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও প্রকৃতির চিরকালীনতার দিকটির সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ। কবি এখানে প্রকৃতির চিরকালীন সৌন্দর্যের এবং মানুষের স্বপ্নের অবিনশ্বরতার দিকটি তুলে ধরেছেন ।
সারকথা : জগতে সৌন্দর্য বিস্তারে প্রকৃতির অবদানের যে দিকটি কবিতায় প্রতিফলিত হয়েছে, তার সঙ্গে উদ্দীপকের সৌন্দর্যের দিকটি সাদৃশ্যপূর্ণ।
হুবুহু সৃজনশীল প্রশ্ন খবুই কম কমন পড়তে দেখা যায় । তাই এই পোষ্ট সেই দিন এই মাঠ কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর pdf এর পাশাপাশি মূল বই থেকে এ সম্পর্কিত আরও বিষয়বলী গুলো ধারণা রাখুন। এতে করে যেভাবেই প্রশ্ন আসুক যাতে আপনি উত্তর দিতে পারেন। চলুন বাকী অংশ পড়ে নেওয়া যাক।
ঘ উত্তরঃ “মিল থাকলেও উদ্দীপকে ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতার সম্পূর্ণ ভাব প্রতিফলিত হয়নি।”- মন্তব্যটি যথার্থ। • মানুষ ও মানুষের গড়া সভ্যতা হারিয়ে যায়, প্রকৃতি হারায় না। প্রকৃতির এই প্রবহমানতা চিরকালীন। সে তার রূপ-রস নিয়ে বিস্ময়করভাবে টিকে থাকে।
সেইদিন এই মাঠ’ কবিতায় প্রকৃতির প্রতি মানুষের মুগ্ধতা ও চিরকালীনতা প্রকাশ পেয়েছে। কবি এখানে মানুষ এবং মানুষের গড়া সভ্যতা বিলীন হওয়া এবং রূপ-রস-গন্ধ-বর্ণ নিয়ে প্রকৃতির চিরকাল প্রাণবন্ত থাকাকে বুঝিয়েছেন।
প্রকৃতির সৌন্দর্যচেতনা এবং প্রকৃতির সঙ্গে মানুষের গভীর সম্পর্কের এ দিকটি উদ্দীপকেও প্রতিফলিত হয়েছে। সেখানে দিগন্তজোড়া সবুজ ধানখেতের শােভা, বিভিন্ন রঙের ফুল-পাখির সমাবেশ, প্রজাপতির উড়ে বেড়ানাের কথা বলা হয়েছে।
এ বিষয়টি ছাড়া কবিতায় মানুষের তৈরি সভ্যতা নিশ্চিহ্ন হয়ে যাওয়া, মানুষের স্বপ্নের অবিনশ্বর থাকার যে বিষয় তুলে ধরা হয়েছে তা উদ্দীপকে প্রতিফলিত হয়নি। ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতায় কবি একদিকে সভ্যতার ক্ষয়িষ্ণু অবস্থা এবং অন্যদিকে বিনির্মাণের কথা বলেছেন।
কবি এখানে মৃত্যুর যে অনিবার্যতার কথা বলেছেন তা উদ্দীপকে অনুপস্থিত। প্রকৃতি তার অফুরন্ত ঐশ্বর্য নিয়ে মানুষের স্বপ্ন, সাধ ও কল্পনাকে তৃপ্ত করে যাবে বলে কবি যে কথা বলেছেন তাও উদ্দীপকে নেই। তাই বলা যায় যে, প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটি যথার্থ।
সারকথা : কবিতায় বর্ণিত প্রকৃতির সৌন্দর্যচেতনার বিষয়টিই উদ্দীপকে প্রতিফলিত হয়েছে। এটি ছাড়া কবিতায় প্রতিফলিত সভ্যতার ধ্বংস ও ও নির্মাণ, মানুষের হারিয়ে যাওয়া এবং তার স্বপ্ন বেঁচে থাকা ইত্যাদি বিষয় উদ্দীপকে নেই। এই বিচারে প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটি যথার্থ।
প্রিয় পাঠক আপনি ইতিমধ্যে আমাদের সাইটের মাধ্যমে সেই দিন এই মাঠ কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর ১টি পূর্ণাঙ্গ সম্পন্ন করেছেন। চলুন এ সম্পর্কিত আরও একটি দেখে নেওয়া যাক।
সেই দিন এই মাঠ কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
সৃজনশীল প্রশ্ন নম্বর ২
আমার দেশের মাটির গন্ধে ভরে আছে সারা মন। শ্যামল কোমল পরশ ছাড়া যেন। নেই কিছু প্রয়ােজন। প্রাণে প্রাণে যেন তাই। এই সুর শুধু পাই । দিগন্ত জুড়ে সােনা রং ছবি একে যাই সারাক্ষণ।
ক. জীবনানন্দ দাশের কবিতার মৌলিক প্রেরণা কী?
খ. ‘এশিরিয়া ধুলাে আজ বেবিলন ছাই হয়ে আছে’ বলতে কী বােঝানাে হয়েছে?
গ. উদ্দীপক ও ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতার মধ্যে যে সাদৃশ্য দেখা যায় তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপক এবং ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতার মূল সুর যেন একই। বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন নম্বর ২ এর উত্তর সমূহ
ক উত্তরঃ জীবনানন্দ দাশের কবিতার মৌলিক প্রেরণা হচ্ছে প্রকৃতির রহস্যময় সৌন্দর্য।
খ উত্তরঃ এশিরিয়া ধুলাে আজ- বেবিলন ছাই হয়ে আছে’ বলতে সভ্যতা ধ্বংস হয়ে যাওয়ার বিষয়টি বােঝানাে হয়েছে।
‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতায় কবি বলেছেন, মানুষের গড়া পৃথিবীর অনেক সভ্যতা বিলীন হয়ে গেছে। এশিরীয় ও বেবিলনীয় সভ্যতা এখন ধ্বংসস্তুপ ছাড়া আর কিছুই নয়। অথচ প্রকৃতির ধ্বংস নেই। প্রকৃতি নিজ রূপ-রস-গন্ধ নিয়ে চিরকাল প্রাণময়।
প্রকৃতির অফুরন্ত সৌন্দর্য কখনই শেষ হয় না। তাই এশিরিয়া ও বেবিলনের সভ্যতা ধ্বংসপ্রাপ্ত হওয়ার কথা উল্লেখ করে মানবসৃষ্ট সভ্যতার নিশ্চিত ধ্বংস হয়ে যাওয়ার বিষয়টি বােঝানাে হয়েছে।
সারকথা : প্রকৃতি চির যৌবনা, মানবসৃষ্ট সভ্যতা অমর নয়। কালের ধারায় তা ক্ষয়প্রাপ্ত হয়।
গ উত্তরঃ উদ্দীপকে ও ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতার মধ্যে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের বর্ণনার সাদৃশ্য দেখা যায় । পৃথিবীতে প্রকৃতি তার আপন রূপ-রস-গন্ধ নিয়ে চির প্রবহমান। প্রকৃতির সৌন্দর্য কখনাে শেষ হয় না। অফুরন্ত সৌন্দর্য দিয়ে প্রকৃতি মানুষের স্বপ্ন ও কল্পনার পথ তৈরি করে। মানুষ স্বদেশের মাটি ও প্রকৃতির সঙ্গে চিরকাল থেকে যাওয়ার প্রত্যাশা করে।
উদ্দীপকের কবিতাংশে স্বদেশের রূপ-বৈচিত্র্যে কবির মুগ্ধতা প্রকাশ পেয়েছে। স্বদেশের গন্ধ তার মন ভরে থাকে । কবির মতােই সবার মনের অবস্থা। সবাই দেশের রূপ-সৌন্দর্যে মুগ্ধ। স্বদেশ প্রকৃতির সৌন্দর্যের বাইরে আর কারও কিছুরই প্রয়ােজন নেই।
উদ্দীপকে প্রতিফলিত স্বদেশের প্রতি কবির এই অনুরাগ ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের প্রতি কবির মুগ্ধতার সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ। এই কবিতায় কবি প্রকৃতির চিরকালীন সৌন্দর্য এবং মানুষের স্বপ্নের অমরত্বের দিকটি তুলে ধরেছেন। তাঁর মতে পৃথিবীতে প্রকৃতির সৌন্দর্য এবং মানুষের স্বপ্নের মৃত্যু নেই।
কবির স্বদেশ প্রকৃতির সৌন্দর্য চির প্রবহমান, চির অম্লান। তাই তার মনে। হয় তিনি চলে গেলেও প্রকৃতির শিশিরের জলে ভেজা চালতা ফুলের গন্ধের ঢেউ প্রবাহ বন্ধ হবে না। এখানে তার যে স্বদেশপ্রীতি প্রকাশ পেয়েছে তা উদ্দীপকের কবিতাংশের কবির স্বদেশপ্রীতি বর্ণনার সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ।
সারকথা :‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতায় কবি প্রকৃতির সৌন্দর্যের প্রতি মুগ্ধতা ও শাশ্বত থাকার কথা বলেছেন। এ বিষয়টির সঙ্গে উদ্দীপকের বিষয়টি সাদৃশ্যপূর্ণ। কারণ উদ্দীপকেও স্বদেশের রূপ-বৈচিত্র্যের প্রতি কবির মুগ্ধতা প্রকাশ পেয়েছে ।
আপনি এই পোষ্টে সেই দিন এই মাঠ কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর নিয়ে পড়তেছেন। এটি পূর্ণাঙ্গ পড়া শেষে আপনি এ সম্পর্কিত আরও পাঠ্য আমাদের সাইটে খুঁজে পেতে সার্চ বক্সে অনুসন্ধান করতে পারেন। চলুন বাকী অংশ পড়ে নেওয়া যাক।
ঘ উত্তরঃ উদ্দীপক এবং ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতার মূল সুর যেন একই ।- মন্তব্যটি যথার্থ। পৃথিবীর সবকিছুই তার আপন গতিতে চলমান। মানুষের তৈরি কোনাে বস্তু প্রকৃতির সঙ্গে সমান্তরালে চলতে পারে না। পৃথিবীর প্রকৃতি ও পরিবেশ নানাভাবে আবর্তিত হয়।
পৃথিবীর মানুষের সুখ-দুঃখ প্রকৃতিতে প্রভাব পড়ে না। তাই অভ্যন্তরীণ কোনাে ঘটনার প্রভাবে পৃথিবীর নিয়মের কোনাে পরিবর্তন হয় না। ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতায় কবি স্বদেশের সৌন্দর্য তুলে ধরেছেন। তিনি বলেছেন প্রকৃতির চির বহমান অম্লান সৌন্দর্যের মৃত্যু নেই।
স্বদেশের প্রতি গভীর ভালােবাসা থেকেই তিনি এ কথা বলেছেন। এ দিকটি উদ্দীপকের কবিতাংশের কবির চেতনায়ও প্রতিফলিত হয়েছে। স্বদেশের প্রকৃতি ও পরিবেশের প্রতি এখানে কবির যে মুগ্ধতা প্রকাশ পেয়েছে তা ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতার কবির বক্তব্যের অনুরূপ।
এ কবিতায় কবি রূপ-রস-গন্ধ নিয়ে প্রকৃতির চিরকাল প্রাণময় থাকার কথা বলেছেন। উদ্দীপকের কবিও স্বদেশের শ্যামল-কোমল ছায়ায় প্রাণময়। দিগন্তজুড়ে থাকা এদেশের সৌন্দর্যের প্রতি তাঁরও গভীর অনুরাগ প্রকাশ পেয়েছে।
‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতায় কবি প্রকৃতির প্রতি গভীর ভালােবাসা এবং প্রকৃতির চিরকালীন অমলিন থাকার বিষয়টি তুলে ধরেছেন। মত্যর মধ্য দিয়ে মানুষের জীবনের অবসান হলেও মানুষের স্বপ্ন মরে যায় না, তা প্রকতির চির বহমানতার সঙ্গে লীন হয়ে থাকে ।
উদ্দীপকের কবিতাংশের প্রকৃতির সেই সৌন্দর্য মানুষের প্রাণে ছড়িয়ে যাওয়ার কথা বলা হয়েছে। উভয় ক্ষেত্রেই প্রকৃতির প্রতি মানুষের গভীর ভালােবাসা ও মুম্বতা প্রকাশ পেয়েছে। এদিক বিচারে প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটি যথার্থ।
সারকথা : ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতায় কবি বলেছেন— পৃথিবীতে মানুষের মৃত্যু আছে কিন্তু মানুষের স্বপ্নের মৃত্যু নেই। মানুষের স্বপ্ন প্রকৃতির 9 সঙ্গে লীন হয়ে থাকে। উদ্দীপকেও কবি প্রকৃতির সঙ্গে মানুষের স্বপ্ন লীন হয়ে থাকার কথা বলেছেন।
প্রিয় পাঠক আশাকরি আপনার কাঙ্খিত তথ্য সেই দিন এই মাঠ কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর ২০২২ আমাদের সাইটের মাধ্যমে সহজেই বুঝে নিতে পেরেছেন।