মমতাদি গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর
আপনি যদি ইতিমধ্যে মমতাদি গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর গুরুত্বপূর্ণ ২০২২ অনুসন্ধান করে থাকেন তবে সঠিক জায়গায় এসেছেন। গল্প অবলম্বনে প্রশ্নের উত্তর গুলো পাশাপাশি দেওয়া হয়েছে। আপনাদের সিলেবাস ও পাঠ্য সম্পর্কিত আরো প্রশ্নোত্তর ও আমাদের সাইটে খুঁজে পাবেন। চলুন শুরু করা যাক।
মমতাদি গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর
সৃজনশীল প্রশ্ন নম্বর ১
শহরতলীর রাস্তাটা যেখানে একটু চওড়া হবার চেষ্টা শুরু করেছে, তার একপাশে সরু গলিটা, সহজে চোখে পড়ে না। যাত্রীবােঝাই বিপুলতর বাসগুলাে যখন গােঙাতে গােঙাতে হেলেদুলে এগুতে থাকে, নাকে রুমাল চেপে পথচারীকে ঘুরে দাঁড়াতে হয়, আর তখনই তা নজরে পড়ার সম্ভাবনা।
ডান পাশে বড় বাড়ির প্রাচীরে হাত ঠেকিয়ে সামনের দিকে চলতে থাকলে, আবছা অন্ধকার দৃষ্টিকে ব্যাহত করবে, তারপর মনে হবে, কোন পাহাড়ের সুড়ঙের ভিতরে প্রবেশ করা হচ্ছে স্বেচ্ছায়। নীচে নর্দমা। যাদের রুমাল থাকবে না, বাঁ হাতে নাকটা চেপে ধরতে হবে সজোরে।
এভাবে আরাে কিছুদূর এগুলে দেখা যাবে, একটু ফাঁকা, নীল আসমানের এক টুকরাে, প্রৌঢ় পেয়ারা গাছটা মরিয়া হয়ে ডালপালা বাড়িয়ে রেখেছে, আর তার নীচেই দু’চালা করগেটের ঘরখানা। বারান্দাটা বড় হলেও নানা রকম জিনিসপত্রে ঠাসা ভাঙা চেয়ার, পাটশলা-লাকড়ি, খড়-বিচালীর স্থূপ। দুয়ারের কাছাকাছি বাঁশের খুঁটি ঘেঁষে একটা বেতের সােফা, ভেঙ্গে লেপটে যাওয়ার অপেক্ষায় দিন গুনছে।
ক. কার ঘরে সব কমদামি শ্রীহীন জিনিস?
খ. স্বামীর চাকরি হওয়ার পরও কেন মমতাদি রাঁধুনির কাজ করতে চাইল?
গ. উদ্দীপকে প্রকাশিত বিষয়টি ‘মমতাদি’ গল্পের কোন বিষয়টির সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ? ব্যাখ্যা কর।
ঘ, “উদ্দীপকটি ‘মমতাদি’ গল্পের খণ্ডচিত্র প্রকাশ করলেও অন্তর্নিহিত ভাবকে স্পর্শ করতে পারেনি।” বিচার কর।
উপরোক্ত তথ্য অনুযায়ী মমতাদি গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর সম্পর্কিত এই আর্টিকেলে সৃজনশীল প্রশ্নগুলো কেমন হতে পারে তা আপনি দেখে নিয়েছেন। চলুন এবার তবে প্রশ্নের উত্তর সমাধান গুলোও PDF সহ দেখে নেওয়া যাক।
সৃজনশীল প্রশ্ন নম্বর ১ এর উত্তর সমূহ
ক উত্তরঃ মমতাদির ঘরে সব কমদামি শ্রীহীন জিনিস।
খ উত্তরঃ স্বামীর চাকরি হওয়ার পরও মমতাদি রাঁধুনির কাজ করতে চাইল বাড়তি আয়ের আশায়।
মমতাদির সংসারে অভাব বলেই মর্যাদাসম্পন্ন ঘরের নারী হয়েও তাকে লেখকের বাড়িতে কাজ নিতে হয়। তাছাড়া মমতাদির স্বামীর চাকিরও ছিল না। লেখকের মা শুনলেন যে ইংরেজি মাসের পয়লা তারিখে মমতাদির স্বামীর চাকরি হয়েছে। তাই তিনি তাকে কাজ ছেড়ে দিতে বলেন বিনা সংকোচে।
কিন্তু মমতাদি জানায় স্বামীর চাকরি হলেও বেতন অল্প । এখানে কাজ করে যা আয় হবে তাতে তার সংসার একটু ভালােভাবে চলবে। তাই মমতাদি একটু বাড়তি আয়ের আশায় স্বামীর চাকরি হওয়ার পরও রাঁধুনির কাজ করতে চাইল ।
সারকথা :সংসারের বাড়তি খরচের সঙ্গে আয়ের সামঞ্জস্য রাখতে মমতাদি রাঁধুনির কাজ ছাড়তে চাইল না।
হুবুহু সৃজনশীল প্রশ্ন খবুই কম কমন পড়তে দেখা যায় । তাই এই পোষ্ট মমতাদি গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর pdf এর পাশাপাশি মূল বই থেকে এ সম্পর্কিত আরও বিষয়বলী গুলো ধারণা রাখুন। এতে করে যেভাবেই প্রশ্ন আসুক যাতে আপনি উত্তর দিতে পারেন। চলুন বাকী অংশ পড়ে নেওয়া যাক।
গ উত্তরঃ উদ্দীপকে প্রকাশিত বিষয়টি ‘মমতাদি’ গল্পে বর্ণিত জীবনময় লেনের চিত্র এবং মমতাদির ঘরের দৃশ্যের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ। বাস্তব জগৎটা বড়ই কঠিন ও নির্মম । মানুষের খাদ্যসংস্থান অনিশ্চয়তায় ভরা। প্রয়ােজনই মানুষকে বিভিন্ন কাজ করতে বাধ্য করে।
জীবনশক্তি হারিয়ে যাওয়ার আগ পর্যন্ত মানুষকে বেঁচে থাকার লড়াই চালিয়ে যেতে চায়। উদ্দীপকে শহরতলির একটা সরু গলির চিত্র বর্ণিত হয়েছে যেখানে অন্ধকারাচ্ছন্ন সুড়ঙ্গের মতাে রাস্তা। নিচে নর্দমা, চারপাশে দুর্গন্ধ- সব মিলিয়ে চরম অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ।
পেয়ারা গাছের নিচে দু’চালা করগেটের ঘর। নানা জিনিসপত্রে ঠাসা ভাঙা চেয়ার, পাটকাঠি-লাকড়ি, খড়ের স্তৃপ, ভাঙা আসবাব ইত্যাদি। মমতাদি’ গল্পে বর্ণিত জীবনময়ের গলির দৃশ্যটাও এরকম। রাস্তা ইট দিয়ে বাঁধানাে, সংকুচিত পথ, এখানে ওখানে ময়লা-আবর্জনার দূষিত চাপা গন্ধ।
মমতাদির ঘরটিও একই রকম। মলিন বিছানা, ভাঙ্গা চেয়ার-টেবিল। সব মিলিয়ে শ্রীহীন অবস্থা। তাই বলা যায় যে, উদ্দীপকে প্রকাশিত বিষয়টি আলােচ্য গল্পে বর্ণিত জীবনময় লেনের চিত্র এবং মমতাদির ঘরের দৃশ্যের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ।
সারকথা : উদ্দীপকে শহরতলির একটা সরু নােংরা গলির ও বাড়ির বর্ণনা রয়েছে যা মমতাদি’ গল্পের জীবনময়ের গলি ও মমতাদির বসতঘরের শ্রীহীন অবস্থার দিকটি তুলে ধরেছে।
হুবুহু সৃজনশীল প্রশ্ন খবুই কম কমন পড়তে দেখা যায় । তাই এই পোষ্ট মমতাদি গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর pdf এর পাশাপাশি মূল বই থেকে এ সম্পর্কিত আরও বিষয়বলী গুলো ধারণা রাখুন। এতে করে যেভাবেই প্রশ্ন আসুক যাতে আপনি উত্তর দিতে পারেন। চলুন বাকী অংশ পড়ে নেওয়া যাক।
ঘ উত্তরঃ “উদ্দীপকটি মমতাদি’ গল্পের খণ্ডচিত্র প্রকাশ করলেও অন্তর্নিহিত ভাবকে স্পর্শ করতে পারেনি।”- মন্তব্যটি যথার্থ। • মানবজীবনে দুঃখ যখন আসে তখন কেউ কেউ ভেঙে পড়ে, আবার কেউ কেউ প্রতিকূল বাস্তবতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে জয়ী হতে চায়।
জীবনসংগ্রামে অবতীর্ণ হয়ে কোনাে কাজকে ভয় পেলে বা অবহেলা করলে পরিণামে দুঃখ আরও আঁকড়ে ধরে ।। উদ্দীপকে শহরতলির একটা দুর্গন্ধময় গলির বাস্তব চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। স্বাভাবিক দৃষ্টিতে এমন স্থানে বেঁচে থাকা অসম্ভব মনে হলেও জীবন এখানেও থেমে নেই। এমনই পরিবেশের বর্ণনা আছে ‘মমতাদি’ গল্পে।
মমতাদি যেখানে বসবাস করে তার বর্ণনা করতে গিয়ে লেখক সেই জায়গাটাকে যমালয়ের সঙ্গে তুলনা করেছেন। অথচ সেখানেই মমতাদির মতাে একজন মমতাময়ী স্বামী-সন্তান নিয়ে বসবাস করে। উদ্দীপকটি আলােচ্য গল্পের এই বিষয়টি প্রকাশ করেছে মাত্র। গল্পের অন্তর্নিহিত তাৎপর্য সেখানে ধরা পড়েনি।
‘মমতাদি’ গল্পে মমতাদির মতাে গৃহকর্মে নিয়ােজিত মানুষের প্রতি মানবিক আচরণের দিকটি প্রাধান্য পেয়েছে। গল্পে আরও প্রকাশ পেয়েছে মমতাদির আত্মমর্যাদাবােধ, তার মমতা ও দায়িত্বশীলতা, সংসারের দারিদ্র্য, গৃহকত্রীর বদান্যতা- সর্বোপরি তার দুঃসময়ে লেখকের মায়ের সম্মান ও সহমর্মিতার হাত বাড়িয়ে দিয়ে পাশে দাঁড়ানাে এই গল্পে চমৎকারভাবে ফুটে উঠেছে।
লেখক এই গল্পের মাধ্যমে বােঝাতে চেয়েছেন গৃহকর্মে নিয়ােজিত ব্যক্তিদের সঙ্গে সৌহার্দপূর্ণ সম্পর্ক স্থাপন করা কতটা জরুরি। গল্পের এসব দিক উদ্দীপকে ফুটে ওঠেনি। তাই বলা যায়, মন্তব্যটি যথার্থ।। an সারকথা : উদ্দীপকে শহরতলির এক দুর্গন্ধময় অস্বাস্থ্যকর গলিপথ এবং সেখানকার জীবনধারা বর্ণনা করা হয়েছে, যা মমতাদি’ গল্পের একটি বিষয় প্রকাশ করে মাত্র। গল্পের অন্যান্য বিষয় এখানে প্রকাশ পায়নি। তাই বলা যায়, মন্তব্যটি যথার্থ।
গৃহকর্মীর বিয়ে দিলেন মেয়ের মতাে করেই মানবিক দৃষ্টান্ত দেখালেন দিনা | শিপন হাবীব নিজের মেয়ের মতাে করে জাঁকজমক পরিবেশে গৃহকর্মীর বিয়ে দিয়ে এক ব্যতিক্রমী দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন রাজধানী রামপুরার বাসিন্দা রুমানা মহসীন দিনা। করােনাভাইরাস মহামারীর মধ্যেই ধুমধাম করে ১০ জুলাই গৃহকর্মী শারমিন আক্তারের বিয়ে দিয়েছেন তিনি।
প্রিয় পাঠক আপনি ইতিমধ্যে আমাদের সাইটের মাধ্যমে মমতাদি গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর ১টি পূর্ণাঙ্গ সম্পন্ন করেছেন। চলুন এ সম্পর্কিত আরও একটি দেখে নেওয়া যাক।
মমতাদি গল্পের সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
সৃজনশীল প্রশ্ন নম্বর ২
বাসা ও ছাদ রঙিন বাতি দিয়ে সাজানাে হয়। মেঝে-সিঁড়িতেও আল্পনা আঁকা হয়। পার্লার থেকে কনে সাজিয়ে আনা হয়। আগের দিন বাড়ির ছাদে শারমিনের গায়েহলুদের অনুষ্ঠান হয়। গান-বাজনা আর হাসি-উল্লাসে বাড়ির লােকজন ও আগতরা আনন্দে মাতেন। গ্রামীণফোন কোম্পানির কর্মকর্তা দিনার বাসায় প্রায় ১২ বছর আগে শারমিন গৃহকর্মী হিসেবে কাজ শুরু করে। এক সবজি বিক্রেতা তাকে দিনার বাসায় দিয়ে যান ।।
ক. কোন গলিতে মমতাদির বাসা ছিল?
খ. “তােমার গালে আঙ্গুলের দাগ কেন?”– লেখক মমতাদিকে কেন প্রশ্নটি করেছিলেন? বুঝিয়ে লেখ।
গ. উদ্দীপকটি ‘মমতাদি’ গল্পের কোন দিকটির সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকের গৃহকর্তীর মনােভাব এবং মমতাদি’ গল্পের গৃহকর্তীর মনােভাব কি একসূত্রে গাঁথা? তােমার উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও।
সৃজনশীল প্রশ্ন নম্বর ২ এর উত্তর সমূহ
ক উত্তরঃ জীবনময়ের গলিতে মমতাদির বাসা ছিল।
খ উত্তরঃ মমতাদির গালে আঙ্গুলের দাগ দেখে লেখক প্রশ্নটি করেছিলেন। মমতাদির গালে দাগ দেখে লেখকের কাছে তা আঙ্গুলের দাগ বলে মনে হয়। কারণ অবণীর গালে যখন মাস্টার মশাই চড় মেরেছিলেন তখন এরকমই দাগ হয়েছিল।
তাই লেখক মমতাদিকে প্রশ্নটি করে কে চড় মেরেছে এবং তার কারণ জানতে চান। এমন প্রশ্নে মমতাদি চমকে যায়। মমতাদি বলে কাল রাতে মশা মারতে গিয়ে আমি নিজেই গালে চড় মেরেছিলাম।
সারকথা : মমতাদির গালে তিনটি আঙ্গুলের দাগ দেখে কে চড় মেরেছে তা জানার জন্যই লেখক প্রশ্নোক্ত কথাটি বলেছিলেন।
গ উত্তরঃ উদ্দীপকটি ‘মমতাদি’ গল্পের গৃহপরিচারিকার প্রতি গৃহকত্রীর মানবিক আচরণের দিকটির সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ।
নানা সমস্যা-সংকটে মানুষ অন্যের স্নেহ-মমতা প্রত্যাশা করে। তাই সবার উচিত গৃহকর্মীদের মর্যাদার চোখে দেখা। উদ্দীপকে গৃহকত্রী রুমানা মহসীন দিনা গৃহকর্মী শারমিনকে নিজের মেয়ের মতাে মাতৃস্নেহে তার বাসায় বারাে বছর আগলে রেখেছেন এবং সৎপাত্রে পাত্রস্থ করার আয়ােজন করেছেন।
গৃহকর্মীর প্রতি তার এ আচরণ মমতাদি’ গল্পের মমতাদির প্রতি তার গৃহকত্রীর মানবিক আচরণ ও স্নেহ-মমতার সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ। তিনিও মমতাদিকে কখনাে গৃহকর্মী মনে করেননি। নিজের মেয়ের মতােই তাকে স্নেহ ও মর্যাদা দিয়েছেন। তাই বলা যায় যে, উভয় জায়গায় গৃহকত্রীর মানবিকতা প্রকাশ পেয়েছে।
সারকথা : মানুষের প্রতি মানবিক আচরণের দিক থেকে মমতাদি’ গল্পের গৃহকত্রী এবং উদ্দীপকের রুমানা মহসীন দিনা সাদৃশ্যপূর্ণ চরিত্র।
আপনি এই পোষ্টে মমতাদি গল্পের সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর নিয়ে পড়তেছেন। এটি পূর্ণাঙ্গ পড়া শেষে আপনি এ সম্পর্কিত আরও পাঠ্য আমাদের সাইটে খুঁজে পেতে সার্চ বক্সে অনুসন্ধান করতে পারেন। চলুন বাকী অংশ পড়ে নেওয়া যাক।
ঘ উত্তরঃ হ্যাঁ, উদ্দীপকের গৃহকত্রীর মনােভাব এবং ‘মমতাদি’ গল্পের গৃহকত্রীর মনােভাব একসূত্রে গাঁথা।
আমাদের সমাজের অভাবীরা জীবিকার জন্য ছােট কাজ করলেও তাদেরকে অবহেলা করা উচিত নয় । মমতাদি’ গল্পে লেখক অভাবী মানুষের প্রতি মানবিক ও সহনশীল আচরণের দিকটি তুলে ধরেছেন। মমতাদি’ গল্পে স্বামীর চাকরি না । থাকায় মমতাদি অন্যের বাড়িতে কাজ করতে যায়। সবকিছু শুনে তার প্রতি লেখকের মা সহানুভূতিশীল হন। গৃহকত্রীর মানবিক আচরণে মমতাদি খুশি হয়।
উদ্দীপকেও. গৃহকর্মীর প্রতি গৃহকত্রী রুমানা মহসীন দিনা অনুরূপ আচরণ করেছেন। তার মনােভাব মমতাদি’ গল্পের গৃহকর্তীর মনােভাব অভিন্ন। ‘মমতাদি’ গল্পে গৃহকর্মীর প্রতি গৃহকত্রীর মানবিক আচরণের মতােই গভীর মাতৃস্নেহে উদ্দীপকের গৃহকর্মী শারমিন আক্তারকে বিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করেছেন তার গৃহকর্তী।
মানবিকতার দিক থেকে উদ্দীপকের গৃহকত্রী এবং মমতাদি’ গল্পের গৃহকত্রী উভয়ই অভিন্ন চরিত্র। তাই বলা যায়, প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটি যথার্থ।
সারকথা : মমতাদি’ গল্পে গৃহকত্রী এবং উদ্দীপকের গৃহকত্রী উভয়েই তাদের গৃহকর্মীর প্রতি অভিন্ন আচরণ করেছেন।
প্রিয় পাঠক আশাকরি আপনার কাঙ্খিত তথ্য মমতাদি গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর ২০২২ আমাদের সাইটের মাধ্যমে সহজেই বুঝে নিতে পেরেছেন।