তোমাকে পাওয়ার জন্য হে স্বাধীনতা কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর
আপনি যদি ইতিমধ্যে তোমাকে পাওয়ার জন্য হে স্বাধীনতা কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর গুরুত্বপূর্ণ ২০২২ অনুসন্ধান করে থাকেন তবে সঠিক জায়গায় এসেছেন। গল্প অবলম্বনে প্রশ্নের উত্তর গুলো পাশাপাশি দেওয়া হয়েছে। আপনাদের সিলেবাস ও পাঠ্য সম্পর্কিত আরো প্রশ্নোত্তর ও আমাদের সাইটে খুঁজে পাবেন। চলুন শুরু করা যাক।
তোমাকে পাওয়ার জন্য হে স্বাধীনতা কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর
সৃজনশীল প্রশ্ন নম্বর ১
“গহর মরেনি। মরতে পারে না।
সে আজও রয়েছে বেঁচে।
বাংলাদেশের বুকের ভিতর, হয়তাে এখন তার।
ডান কাঁধ কামানের গােলায় ঝাঝরা,
বাঁ হাতে ব্যান্ডেজ বাধা,
তবুও বন্দুক হাতে এক লক্ষ্যে বসে আছে
ট্রেঞ্চের ভিতর। গহর আমরা শুধু।
অফুরন্ত দিন গুনছি অগুনতি বছর ।
ক, থুথুড়ে বুড়াের চোখের নিচে কী ছিল?
খ. সাকিনা বিবির কপাল ভাঙল।”- এ কথার মাধ্যমে কী বােঝানাে হয়েছে?
গ. উদ্দীপকের ‘ডান কাঁধ কামানের গােলায় ঝাঁঝরা’ চরণটি ‘তােমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতার কোন দিকটি নির্দেশ করে?
ঘ. উদ্দীপকের ‘গহর’ আর ‘তােমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতার ‘তেজি তরুণ’ একই আদর্শে উজ্জীবিত।” তুমি কি একমত? ব্যাখ্যা দাও।
উপরোক্ত তথ্য অনুযায়ী তোমাকে পাওয়ার জন্য হে স্বাধীনতা কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর সম্পর্কিত এই আর্টিকেলে সৃজনশীল প্রশ্নগুলো কেমন হতে পারে তা আপনি দেখে নিয়েছেন। চলুন এবার তবে প্রশ্নের উত্তর সমাধান গুলোও PDF সহ দেখে নেওয়া যাক।
গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর পেতে এখানে চাপুনসৃজনশীল প্রশ্ন নম্বর ১ এর উত্তর সমূহ
ক উত্তরঃ থুথুড়ে বুড়াের চোখের নিচে ছিল অপরাহের দুর্বল আলাের ঝিলিক।
খ উত্তরঃ “সাকিনা বিবির কপাল ভাঙল” এই কথার মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি সেনাদের হাতে সাকিনা বিবির স্বামীর মারা যাওয়ার বিষয়টি বােঝানাে হয়েছে।
এদেশের লাখাে মানুষ মুক্তিযুদ্ধে শহিদ হয়েছেন। পাকিস্তানি হানাদারদের বর্বর আক্রমণে শহিদদের একজন সাকিনা বিবির স্বামী।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে দেশের জন্য সাকিনা বিবির মতাে গ্রামীণ নারীদের সহায়-সম্বল-সম বিসর্জিত হয়েছে। সাকিনা বিবি এখানে মুক্তিযুদ্ধে স্বামী, সম্রম হারানাে নারীদের প্রতিনিধি। প্রশ্নোক্ত কথাটিতে এই ভাবটিই প্রকাশ পেয়েছে।
সারকথা : মুক্তিযুদ্ধে সাকিনা বিবির মতাে অগণিত স্ত্রী স্বামী হারিয়েছেন- এ কথা বােঝাতেই কবি প্রশ্নোক্ত কথাটি বলেছেন।
গ উত্তরঃ উদ্দীপকের ‘ডান কাঁধ কামানের গােলায় ঝাঁঝরা’ চরণটিতে ‘তােমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা কবির মুক্তিযুদ্ধের সময়কার পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর অত্যাচারের দিকটি নির্দেশ করে। ও স্বাধীনতা মানুষের জন্মগত অধিকার। সেই অধিকার অর্জন করতে হলে মানুষকে অনেক ত্যাগ স্বীকার করতে হয়।
অনেক রক্ত ও অনেক ত্যাগের বিনিময়ে বাঙালি এ দেশ স্বাধীন করেছে। উদ্দীপকে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে আত্মদানকারী গহরের কথা বলা হয়েছে। স্বাধীনতা অর্জনের জন্য বাঙালির ত্যাগ-তিতিক্ষার দিকটি এখানে প্রতিফলিত হয়েছে।
তােমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা কবিতায় সাকিনা বিবি, হরিদাসীরা বিধবা হয়েছে; ছাত্রাবাস-বস্তি উজার হয়েছে। হানাদাররা গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দিয়েছে। বহু লােক আহত ও পঙ্গু হয়েছে।
উদ্দীপকেও এই য়িটি লক্ষ করা যায়। গহর নামের লােকটি যুদ্ধে শহিদ হয়েও কবির চেতনায় চিরঞ্জীব হয়ে আছেন। তার ডান কাধ কামানের গােলায় ঝাঝরা, বাম হাতে ব্যান্ডেজ বাঁধা, তবুও স্থির লক্ষ্যে সে ট্রেঞ্জের ভিতর যেন বসে আছে।
সারকথা : উদ্দীপকে হানাদারদের নির্যাতনের শিকার গহরের কথা বলা হয়েছে, যা তােমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতায় প্রতিফলিত হয়েছে।
হুবুহু সৃজনশীল প্রশ্ন খবুই কম কমন পড়তে দেখা যায় । তাই এই পোষ্ট তোমাকে পাওয়ার জন্য হে স্বাধীনতা কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর pdf এর পাশাপাশি মূল বই থেকে এ সম্পর্কিত আরও বিষয়বলী গুলো ধারণা রাখুন। এতে করে যেভাবেই প্রশ্ন আসুক যাতে আপনি উত্তর দিতে পারেন। চলুন বাকী অংশ পড়ে নেওয়া যাক।
ঘ উত্তরঃ উদ্দীপকের ‘গহর’ আর ‘তােমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতার তেজি তরুণ একই আদর্শে উজ্জীবিত।- মন্তব্যটি যথার্থ।
১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী এদেশের মানুষের ওপর নির্মম নির্যাতন ও হত্যাযজ্ঞ চালায়। এদেশের মানুষ ঐক্যবদ্ধ হয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। তারা দীর্ঘ নয় মাস শত্রুর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে অবশেষে ১৬ ডিসেম্বর বিজয় অর্জন করে। বিশ্বের বুকে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের জন্ম হয়।
উদ্দীপকের কবিতাংশের গহর এক সাহসী তেজোদীপ্ত তরুণ। তার ডান কাঁধ কামানের গােলায় ঝাঝরা হয়ে গেছে, বাম হাতে ব্যান্ডেজ বাঁধা।
তবুও বন্দুক হাতে সে এক লক্ষ্যে ট্রেঞ্চের ভেতর বসে আছে। তার এই অবস্থান শত্রু নিধন, স্বাধীনতা অর্জন। কবি দিন গুনছেন স্বাধীনতার জন্য! “তােমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতায় একইভাবে স্বাধীনতার স্বপ্নে তেজি তরুণ উজ্জীবিত।
সে রাইফেল কাঁধে বনে জঙ্গলে ঘুরে বেড়ায়। কবি মনে করেন তার পদভারে একটি নতুন পৃথিবীর জন্ম হতে চলেছে। সবাই সেখানে প্রতীক্ষায় আছে স্বাধীনতার জন্য। ‘তােমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা কবিতায় কবি ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধকালীন বাংলাদেশের বিধ্বস্ত অবস্থা তুলে ধরেছেন।
এখানে স্বাধীনতার জন্য আত্মদানের বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে যা উদ্দীপকের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ। উদ্দীপকের গহর এবং তােমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতার তেজি তরুণ উভয়ই মুক্তি চেতনায় উজ্জীবিত।
সারকথা : স্বাধীনতার অর্জনের জন্য মানুষের সংগ্রামী চেতনা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। মুক্তির চেতনায় ভাস্বর হলেই মানুষ সংগ্রামের পথ বেছে নেয় এবং অস্ত্র ধরে স্বাধীনতা আসে।
প্রিয় পাঠক আপনি ইতিমধ্যে আমাদের সাইটের মাধ্যমে তোমাকে পাওয়ার জন্য হে স্বাধীনতা কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর ১টি পূর্ণাঙ্গ সম্পন্ন করেছেন। চলুন এ সম্পর্কিত আরও একটি দেখে নেওয়া যাক।
তোমাকে পাওয়ার জন্য হে স্বাধীনতা কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
সৃজনশীল প্রশ্ন নম্বর ২
মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র অমিত দেশমাতৃকার দুর্দিনে অন্য বন্ধুদের সাথে যুদ্ধে যােগ দিল। পাক সেনাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অপারেশনে সফল নেতৃত্ব দিল। একদিন সম্মুখ যুদ্ধে শত্রুর বুলেটের আঘাতে দেহ ছিন্ন-ভিন্ন হয়ে গেল। বন্ধুরা তার মৃতদেহ বাড়িতে | আনলে এক হৃদয়বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হলাে। কিন্তু তার বৃদ্ধ মা একটুও বিচলিত না হয়ে সবাইকে লক্ষ্য করে বললেন, “দেশের জন্য জীবন উৎসর্গ করা গৌরব ও সম্মানের। সকলের ত্যাগের বিনিময়েই দেশ একদিন স্বাধীন হবে।”
ক. অবুঝ শিশু কোথায় হামাগুড়ি দিল?
খ. ‘তােমাকে আসতেই হবে, হে স্বাধীনতা’- কবির এই দৃঢ় উক্তির কারণ বুঝিয়ে লেখ।
গ. উদ্দীপকের সাথে তােমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতার সাদৃশ্যপূর্ণ দিকটি ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে মায়ের উক্তিতে ‘তােমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতার কবির আকাঙ্ক্ষারই প্রতিফলন ঘটেছে। মন্তব্যটির যথার্থতা নিরূপণ কর।
গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর পেতে এখানে চাপুনসৃজনশীল প্রশ্ন নম্বর ২ এর উত্তর সমূহ
ক উত্তরঃ অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতা-মাতার লাশের ওপর।
খ উত্তরঃ প্রশ্নোক্ত পঙক্তিটিতে কবি বাঙালির জন্মগত অধিকার স্বাধীনতা অর্জনের দিকটি তুলে ধরেছেন।
১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী বাঙালিদের ওপর বর্বর নির্যাতন চালায়। তারা আগুন দিয়ে ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেয়। কবি সেই ধ্বংস আর হত্যাযজ্ঞের মধ্যেও অবলােকন করেন নবীন রক্তের প্রাণস্পন্দন ও আশা। তাই তিনি মুক্তিযুদ্ধকালে দৃঢ়তার সঙ্গে উচ্চারণ করেন— এত আত্মত্যাগ যার উদ্দেশ্যে সেই স্বাধীনতাকে বাঙালি একদিন ছিনিয়ে আনবেই।
সারকথা : প্রশ্নোত্ত চরণে কবি বাঙালির জন্মগত অধিকার ও স্বাধীনতা অর্জনের দৃঢ় প্রত্যয়ের দিকটি তুলে ধরেছেন।
গ উত্তরঃ ‘তােমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতায় প্রকাশিত স্বাধীনতার জন্য বাংলার মানুষের সুমহান আত্মত্যাগের দিকটির সঙ্গে উদ্দীপকটির সাদৃশ্য রয়েছে। যুগে যুগে বাঙালি জাতি নানা বিদেশি শত্রুর কাছে শােষিত নির্যাতিত হয়েছে।
সবশেষে এ জাতির ওপর আগ্রাসন চালিয়েছে পশ্চিম পাকিস্তানিরা। তারা বাঙালিকে দমিয়ে রেখে নিজেদের স্বার্থান্বেষী শাসন কায়েম করতে চেয়েছিল। কিন্তু বীর বাঙালি তাদের পরাজিত করে স্বাধীনতা ছিনিয়ে এনেছে।
উদ্দীপকে দেখা যায়, মুক্তিযুদ্ধের সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র অমিত পাকিস্তানি সেনাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। একপর্যায়ে সে শহিদ হয় এবং সহযােদ্ধারা তার মরদেহ বাড়িতে নিয়ে আসে। তার বৃদ্ধা মা ছেলের আত্মত্যাগের জন্য গর্ববােধ করেছেন।
‘তােমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা কবিতায়ও স্বাধীনতার জন্য বাঙালির আত্মত্যাগের চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। কবি এখানে দেখিয়েছেন স্বাধীনতা আসবে বলে হরিদাসীর সিঁথির সিঁদুর মুছে যায়, সাকিনা বিবির কপাল ভাঙে। ছাত্রাবাস, বস্তি উজাড় হয়। পিতামাতার লাশের ওপর ওবুঝ শিশু হামাগুড়ি দেয়।
স্বাধীনতার জন্য বাঙালিকে এমনই আত্মত্যাগ করতে হয়। কবিতার এ দিকটির সঙ্গেই উদ্দীপকটির সাদৃশ্য রয়েছে। L সারকথা : উদ্দীপকে স্বাধীনতা যুদ্ধে মুক্তিযােদ্ধাদের আত্মত্যাগের চিত্র তুলে ধরা হয়েছে যা আলােচ্য কবিতায় প্রকাশিত বাঙালি জাতির সর্বাত্মক আত্মত্যাগের দিকটির সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
আপনি এই পোষ্টে তোমাকে পাওয়ার জন্য হে স্বাধীনতা কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর নিয়ে পড়তেছেন। এটি পূর্ণাঙ্গ পড়া শেষে আপনি এ সম্পর্কিত আরও পাঠ্য আমাদের সাইটে খুঁজে পেতে সার্চ বক্সে অনুসন্ধান করতে পারেন। চলুন বাকী অংশ পড়ে নেওয়া যাক।
ঘ উত্তরঃ উদ্দীপকে মায়ের উক্তিতে ‘তােমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতার কবির আকাঙ্ক্ষারই প্রতিফলন ঘটেছে- মন্তব্যটি যথার্থ।
১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদারদের বিরুদ্ধে বাঙালি জাতি সর্বশক্তি দিয়ে রুখে দাঁড়ায়। অবশেষে এক রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জন করে। স্বপ্নের স্বাধীনতাকে ছিনিয়ে আনতে এদেশের অগণিত মানুষ জীবন উৎসর্গ করেছেন। উদ্দীপকে দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া ছেলে অমিত যুদ্ধে গিয়ে শহিদ হয়।
সহযােদ্ধারা তার মৃতদেহ বাড়িতে নিয়ে এলে বৃদ্ধা মা তা দেখে শােকাকুল না হয়ে ছেলের এমন বীরােচিত মৃত্যুতে গর্ববােধ করেন এবং বলেন, দেশের জন্য জীবন উৎসর্গ করা গৌরব ও সম্মানের। সবার ত্যাগের বিনিময়েই একদিন এদেশ স্বাধীন হবে ।
অমিতের মায়ের এ উক্তিতে ‘তােমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা কবিতার কবির আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন দেখা যায়। কারণ এ কবিতায় কবি বলেছেন এ দেশের সাধারণ মানুষের আত্মত্যাগের কথা, যারা দেশের জন্য জীবন দিয়েছেন। কবি তাই মনে করেন স্বাধীনতাকে বাঙালি এক দিন ছিনিয়ে আনবেই।
‘তােমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা কবিতায় কবি দেখিয়েছেন স্বাধীনতার জন্য বাঙালির আত্মত্যাগের দৃষ্টান্ত। সেই সঙ্গে নবীন রক্তে প্রাণস্পন্দন ও আশা জেগে থাকতে দেখে কবি দৃঢ়তার সঙ্গে উচ্চারণ করেন যার উদ্দেশ্যে এত আত্মত্যাগ সেই স্বাধীনতাকে একদিন আসতেই হবে । উদ্দীপকের মায়ের কথায় কবির এ আকাঙ্ক্ষারই প্রতিফলন ঘটেছে। এসব বিচারে মন্তব্যটি যথার্থ বলা যায়।
সারকথা : ‘তােমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতায় কবি স্বাধীনতার আগমনের আকাঙ্ক্ষা ব্যক্ত করেছেন, উদ্দীপকের মায়ের কথায় যার প্রতিফলন ঘটেছে। এদিক থেকে বলা যায়, মন্তব্যটি যথার্থ।
প্রিয় পাঠক আশাকরি আপনার কাঙ্খিত তথ্য তোমাকে পাওয়ার জন্য হে স্বাধীনতা কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর ২০২২ আমাদের সাইটের মাধ্যমে সহজেই বুঝে নিতে পেরেছেন।
গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর পেতে এখানে চাপুন