আমি কিংবদন্তির কথা বলছি কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর

আপনি যদি ইতিমধ্যে আমি কিংবদন্তির কথা বলছি কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর ২০২২ অনুসন্ধান করে থাকেন তবে সঠিক জায়গায় এসেছেন। প্রশ্নের উত্তর গুলো পাশাপাশি দেওয়া হয়েছে আপনাদের পড়ার সুবিধার্থে। আপনাদের সিলেবাস ও পাঠ্য সম্পর্কিত আরো প্রশ্নোত্তর ও আমাদের সাইটে খুঁজে পাবেন। চলুন শুরু করা যাক।

আমি কিংবদন্তির কথা বলছি কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর

সৃজনশীল প্রশ্ন নম্বর ১

সফিউদ্দিন সরকার একাডেমী এন্ড কলেজ, গাজীপুর মতিন গরিব বর্গাচাষি । তিনি আমনের মৌসুমে অন্যের জমি চাষ করেন। মাথার ঘাম পায়ে ফেলে গভীর মমতায় মাটির বুকে শ্রম দেন। মনেপ্রাণে মাটিকে ভালােবেসে উপযুক্ত পরিচর্যা করেন। এজন্য বছর শেষে তার উঠান ফসলে পরিপূর্ণ থাকে।

ক. ‘আমি কিংবদন্তির কথা বলছি’ কবিতাটি কোন ছন্দে রচিত?

খ. তার পিঠে রক্তজবার মতাে ক্ষত ছিল’- ব্যাখ্যা কর।

গ. উদ্দীপকের বিষয়ের সাথে আমি কিংবদন্তির কথা বলছি’ কবিতার যে বিষয়ের সাদৃশ্য লক্ষ করা যায় তা উপস্থাপন কর ।

ঘ. কর্ষিত সমাজ ঋণের বেড়াজালে আবদ্ধ’- বাক্যটি উদ্দীপক ও ‘আমি কিংবদন্তির কথা বলছি’ কবিতার আলােকে। মূল্যায়ন কর।

উপরোক্ত তথ্য অনুযায়ী আমি কিংবদন্তির কথা বলছি কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর সম্পর্কিত এই আর্টিকেলে সৃজনশীল প্রশ্নগুলো কেমন হতে পারে তা আপনি দেখে নিয়েছেন। চলুন এবার তবে প্রশ্নের উত্তর গুলোও PDF সহ দেখে নেওয়া যাক।

সৃজনশীল প্রশ্ন নম্বর ১ এর উত্তর সমূহ

ক উত্তরঃ ‘আমি কিংবদন্তির কথা বলছি’ কবিতাটি গদ্যছন্দে রচিত।

খ উত্তরঃ তার পিঠে রক্তজবার মতাে ক্ষত ছিল’- চরণটির মাধ্যমে কবি যুগ যুগ ধরে বিদেশি শাসকদের অত্যাচার-নির্যাতন সহ্য করে বাঙালি জাতির ক্ষতবিক্ষত হওয়াকে বুঝিয়েছেন।

আমি কিংবদন্তির কথা বলছি কবিতায় কবি তাঁর পূর্বপুরুষদের নানাভাবে নির্যাতিত হওয়ার কথা বলেছেন। তিনি তাঁর পূর্বপুরুষের কৃষিভিত্তিক জীবন, বিদেশি শত্রু-শাসকদের অধীনে দাসত্বের যন্ত্রণা, তাদের আঘাতের ক্ষতচিহ্ন এবং তা থেকে উত্তরণের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেছেন।

বাঙালির ওপর নির্যাতনের প্রেক্ষাপট স্মরণ করতে গিয়ে কবির মনে হয়েছে শত্রুরা তার পূর্বপুরুষের ওপর পেছন থেকে আঘাত করেছিল। ফলে তাঁদের পিঠে রক্তজবার মতাে ক্ষত চিহ্ন বিদ্যমান।

সারকথা : ‘আমি কিংবদন্তির কথা বলছি’ কবিতায় কবি তাঁর পূর্বপুরুষদের শত্রুর হাতে ক্ষতবিক্ষত হওয়ার বিষয়টি বােঝাতে প্রশ্নোক্ত কথাটি বলেছেন।

গ উত্তরঃ উদ্দীপকের বিষয়ের সঙ্গে ‘আমি কিংবদন্তির কথা বলছি কবিতায় কৃষকদের কৃষিকাজ করার বিষয়ের সাদৃশ্য রয়েছে ।

শ্রমজীবী মানুষ কঠোর পরিশ্রম করে জীবিকা নির্বাহ করেন। একজন কৃষক দিন-রাত পরিশ্রম করে মাটির বুকে ফসল ফলান । তাদের চেষ্টায় সমাজ-সভ্যতা এগিয়ে চলে। কারণ তারা সবার মুখে অন্ন জোগান।

উদ্দীপকে এক বর্গাচাষির জীবন সম্পর্কে বলা হয়েছে। এখানে মতিন একজন কৃষক। তিনি দিন-রাত পরিশ্রম করে অন্যের জমিতে চাষ করেন। উপযুক্ত পরিচর্যা করেন বলে বছর শেষে তার উঠান ফসলে পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে।

“আমি কিংবদন্তির কথা বলছি কবিতায় কবি আমাদের পূর্বপুরুষদের পরিচয় দিতে গিয়ে তাদের পেশার কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন আমাদের পূর্বপুরুষরা কৃষক ছিলেন এবং তারা পতিত জমি আবাদ করতেন। তাদের জীবনব্যবস্থা খুবই কঠিন ছিল। এভাবে উদ্দীপকের বিষয়ের সঙ্গে ‘আমি কিংবদন্তির কথা বলছি’ কবিতার কৃষকদের কর্মকাণ্ডের সাদৃশ্য রয়েছে ।

সারকথা : উদ্দীপকে বাংলাদেশের কৃষিভিত্তিক সমাজব্যবস্থা ও কৃষকের জীবন সম্পর্কে বলা হয়েছে। এই দিকটি ‘আমি কিংবদন্তির কথা বলছি’ কবিতায় আলােচিত কবির পূর্বপুরুষের কৃষিকাজে জড়িত থাকার সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ।

হুবুহু সৃজনশীল প্রশ্ন খবুই কম কমন পড়তে দেখা যায় । তাই এই পোষ্ট আমি কিংবদন্তির কথা বলছি কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর pdf এর পাশাপাশি মূল বই থেকে এ সম্পর্কিত আরও বিষয়বলী গুলো ধারণা রাখুন। এতে করে যেভাবেই প্রশ্ন আসুক যাতে আপনি উত্তর দিতে পারেন। চলুন বাকী অংশ পড়ে নেওয়া যাক।

ঘ উত্তরঃ কর্ষিত সমাজ ঋণের বেড়াজালে আবদ্ধ’- বাক্যটি উদ্দীপক ও ‘আমি কিংবদন্তির কথা বলছি’ কবিতার আলােকে যথার্থ।

বাংলার অধিকাংশ মানুষ কৃষিজীবী ও শ্রমনিষ্ঠ। কঠোর পরিশ্রম করেই তারা পরিবারের মুখে হাসি ফোটান। এ দেশের কৃষকেরা ধান, গম, মাছ ইত্যাদি ফসল উৎপাদন করে দেশকে সমৃদ্ধ করেন। ‘আমি কিংবদন্তির কথা বলছি কবিতায় কবি তাঁর পূর্বপুরুষদের কথা বলেছেন। যারা অনাবাদি পতিত জমি আবাদযােগ্য করে তুলতেন।

কঠোর পরিশ্রম করে একজন কৃষক খাদ্য ফলান যা তাকে সমৃদ্ধ করে। এই কবিতায় কবি তাঁর পূর্বপুরুষদের পিঠে রক্তজবার মতাে ক্ষত থাকার কথা বলেছেন যা দ্বারা তাদের দুঃখ-কষ্টের কথা বলা হয়েছে। শােষক-শাসকরা তাদের ওপর নানাভাবে অত্যাচার-নির্যাতন করে। উদ্দীপকেও কৃষকদের দুঃখ-কষ্টের এই দিকটি ফুটে উঠেছে।

এখানে বর্গাচাষি মতিন মাথার ঘাম পায়ে ফেলে গভীর মমতায় মাটির বুক চিরে নানা রকম ফসল ফলান। তিনি মনেপ্রাণে স্বদেশের উর্বর মাটিকে ভালােবাসেন । ‘আমি কিংবদন্তির কথা বলছি কবিতায় কবি তাঁর পূর্বপুরুষের সাহসী ও গৌরবােজ্জ্বল ইতিহাসকে স্মরণ করেছেন।

তাঁরা যে কৃষক ছিলেন, শােষণের শিকার হয়েছেন তাও এখানে প্রকাশ পেয়েছে। এ দেশের কৃষিজীবী মানুষেরা সৃষ্টিশীল । ভূমিই তাদের প্রাণ। ভূমি কর্ষণ করেই তারা শস্য উৎপাদন করে দেশকে সমৃদ্ধ করে তােলে। অথচ তারা ন্যায্যমূল্য পান না।

এই কারণে তারা ঋণের বেড়াজালে আবদ্ধ হয়ে মানবেতর জীবনযাপন করেন। এভাবে তারা শােষণের শিকার হন। এসব দিক বিচারে তাই বলা যায়, প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটি যথার্থ।।

সারকথা : শ্রমজীবীশ্রেণি যে তাদের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত এবং শােষিত হয় সেই দিকটি উদ্দীপক ও কবিতায় অভিন্নভাবে প্রতিফলিত হয়েছে।

প্রিয় পাঠক আপনি ইতিমধ্যে আমাদের সাইটের মাধ্যমে আমি কিংবদন্তির কথা বলছি কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর ১টি পূর্ণাঙ্গ সম্পন্ন করেছেন। চলুন এ সম্পর্কিত আরও একটি দেখে নেওয়া যাক।

আমি কিংবদন্তির কথা বলছি কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর

সৃজনশীল প্রশ্ন নম্বর ২

আমার বাংলাদেশ যেন কৃষকের মাথায় উষ্ণীষ, যেন বল্পাহারা মাঝির পালে দুরন্ত হাওয়া, এগিয়ে নেওয়া স্রোতধারায় মৎস্যজীবীর গান, ফসলের মাঠে গােলাবারুদ যেন কাঁচা সােনা ধান। আমার সােনার দেশ যেন পােশাককর্মীর সুচ, আমার আশার আলাে যেন প্রবাসে কাজ পাওয়া নতুন উদ্যোগে শিল্পকলা, কবিতা আর গান গাওয়া। আমার রক্তে জন্ম নেওয়া শাশ্বত সবুজ।

ক. ‘কিংবদন্তি’ শব্দের অর্থ কী?

খ. ‘আমি বিচলিত স্নেহের কথা বলছি’- উক্তিটি ব্যাখ্যা কর।

গ. উদ্দীপকে ‘আমি কিংবদন্তির কথা বলছি কবিতায় কোন বিষয়টি বিশেষভাবে প্রতিফলিত হয়েছে? আলােচনা কর।

ঘ. কাঙ্ক্ষিত সাফল্যের বীজমন্ত্র যে কবিতা তা আমার বাংলারই চেতনা। উদ্দীপক ও আলােচ্য কবিতা অবলম্বনে | বিশ্লেষণ কর।

উপরোক্ত তথ্য অনুযায়ী আমি কিংবদন্তির কথা বলছি কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর 2022 সম্পর্কিত এই আর্টিকেলে সৃজনশীল প্রশ্নগুলো কেমন হতে পারে তা আপনি দেখে নিয়েছেন। চলুন এবার তবে প্রশ্নের উত্তর গুলোও দেখে নেওয়া যাক।

সৃজনশীল প্রশ্ন নম্বর ২ এর উত্তর সমূহ

ক উত্তরঃ ‘কিংবদন্তি’ শব্দের অর্থ জনশ্রুতি।

খ উত্তরঃ আমি বিচলিত স্নেহের কথা বলছি’ বলতে কবি আপনজনের স্নেহ-মমতা ও উৎকণ্ঠার বিষয়টি বুঝিয়েছেন।

‘আমি কিংবদন্তির কথা বলছি কবিতায় কবি তার পূর্বপুরুষের গৌরবােজ্জ্বল ইতিহাসের কথা বলেছেন। তিনি বাঙালি জাতির সংগ্রামের এবং জাতিগত ঐতিহ্যের দিক সম্পর্কে আলােকপাত করেছেন। এসবের মাঝে কবিতায় আপনজনের ভালােবাসার বিষয়টি প্রকাশ পেয়েছে।

এ দেশের মুক্তিকামী মানুষের জন্য তাদের আপনজনের উৎকণ্ঠা ও ভালােবাসায় এক সত্তা তৈরি হয়েছিল। কবি এই সত্তা ও ভালােবাসাকে বিচলিত স্নেহ নামে আখ্যায়িত করেছেন কবিতায়। প্রশ্নোক্ত উক্তিতে স্বজনদের প্রতি এই উল্কণ্ঠিত ভালােবাসার কথাই বলা হয়েছে।

সারকথা : কবি তাঁর পরিজনের স্নেহ-মমতা ও উৎকণ্ঠার কথা বােঝাতেই প্রশ্নোক্ত কথাটি বলেছেন।

গ উত্তরঃ উদ্দীপকে ‘আমি কিংবদন্তির কথা বলছি’ কবিতার স্বদেশপ্রেমের বিষয়টি বিশেষভাবে প্রতিফলিত হয়েছে।

জন্মভূমি মানুষের অস্তিত্বের সঙ্গে সম্পর্কিত। প্রত্যেক মানুষ আপন জন্মভূমির কোলে জন্মলাভ করে। তার ধুলােমাটিতে, আলােবাতাসে সে বড় হয়। তার প্রাকৃতিক সম্পদে পরিপুষ্ট হয় মানুষের জীবন। তাই স্বদেশকে ভালােবাসা প্রত্যেক মানুষের কর্তব্য। উদ্দীপকে স্বদেশের অনুরাগের বিষয়টি নির্দেশ করা হয়েছে।

উদ্দীপকে স্বদেশের গুণকীর্তন করা হয়েছে। কৃষক, মাঝি, মৎস্যজীবী, পােশাককর্মী, কবিতা, গান সবকিছুর ভূমিকা থাকার কথা হয়েছে। উদ্দীপকের এই স্বদেশপ্রীতির চেতনা আমি কিংবদন্তির কথা বলছি কবিতায় কবির স্বদেশপ্রীতির সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ। এই কবিতায় কবি স্বদেশ ও স্বজাতির ঐতিহাস ও ঐতিহ্য গভীর মমতার সঙ্গে তুলে ধরেছেন।

এখানে প্রিয়জনের প্রতি কবির গভীর মমতা ও ভালােবাসা প্রকাশ পেয়েছে। এভাবে উদ্দীপক ও কবিতা উভয় ক্ষেত্রেই স্বদেশের প্রতি গভীর অনুরাগ প্রকাশ পেয়েছে।

সারকথা : উদ্দীপকে দেশের উন্নতির ক্ষেত্রে শ্রমজীবী মানুষের অবদানের কথা বলা হয়েছে। এ বিষয়টি কবিতায় প্রতিফলিত স্বদেশপ্রেমের দিকটির সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ।

আপনি এই পোষ্টে আমি কিংবদন্তির কথা বলছি কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর  নিয়ে পড়তেছেন। এটি পূর্ণাঙ্গ পড়া শেষে আপনি এ সম্পর্কিত আরও পাঠ্য আমাদের সাইটে খুঁজে সার্চ বক্সে অনুসন্ধান করতে পারেন। চলুন বাকী অংশ পড়ে নেওয়া যাক।

ঘ উত্তরঃ কাঙ্ক্ষিত সাফল্যের বীজমন্ত্র যে কবিতা তা আমার বাংলারই চেতনা।’- উদ্দীপক ও আলােচ্য কবিতার প্রেক্ষাপটে মন্তব্যটি যথার্থ।

বাংলার শ্যামল প্রকৃতি অনন্য, অসাধারণ। এদেশের নদী-নালা, খাল-বিল, পাহাড়-অরণ্য, স্নিগ্ধ উর্বর পলিমাটি আমাদের মুগ্ধ করে। বৈচিত্র্যময় বাংলাদেশে রয়েছে সমৃদ্ধ ইতিহাস। এদেশের মানুষ বিভিন্ন সময় শাসন-শােষণের শিকার হয়েছে এবং সেসবের বিরুদ্ধে তারা প্রতিবাদও করেছে।

‘আমি কিংবদন্তির কথা বলছি কবিতায় কবি মানুষের সার্বিক মুক্তির প্রতীক হিসেবে কবিতা’ শব্দটি ব্যবহার করেছেন। কবি এখানে মানুষকে অধিকার সচেতন করে তুলতে এবং জীবনের সুন্দর রূপ তুলে ধরতেও কবিতার কথা বলেছেন। কবির মতে, কবিতার মধ্য দিয়ে উচ্চারিত হয় সত্য ও সুন্দরের বাণী।

কবিতা সৌন্দর্য ও মাধুর্যের পরিচয় বহন করে। কারণ কবি কবিতার মধ্য দিয়ে মানুষকে মুক্তির চেতনায় উজ্জীবিত করতে চেয়েছেন। উদ্দীপকেও কবিতাকে প্রবাসজীবনে আশার আলাে, চেতনা জাগানাের উপায় হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।

‘আমি কিংবদন্তির কথা বলছি কবিতায় কবি কবিতার মাধ্যমে ইতিহাস-ঐতিহ্য তুলে ধরেছেন, যার মাধ্যমে অধিকার চেতনার দিকটি প্রভাবিত হয়েছে। এখানে কবিতার মাঝে প্রতিফলিত জাতির অতীত চেতনাই সাফল্যের বীজমন্ত্র । উদ্দীপকেও কবিতা সৃষ্টির মূল হিসেবে বাংলার কথা বলা হয়েছে। এই দিক থেকে তাই বলা যায়, প্রশ্নোক্ত উক্তিটি যথার্থ। |

সারকথা : বাঙালি অতীত ঐতিহ্যসম্পন্ন জাতি। বাঙালির সংগ্রামী চেতনার বীজমন্ত্রের সেই দিকটির ইঙ্গিত উদ্দীপকেও লক্ষ করা যায়।

প্রিয় পাঠক আশাকরি আপনার কাঙ্খিত তথ্য আমি কিংবদন্তির কথা বলছি কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর ২০২২ আমাদের সাইটের মাধ্যমে সহজেই বুঝে নিতে পেরেছেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button