পরিবেশ দূষণ অনুচ্ছেদ ২০২২

আপনি যদি ইতিমধ্যে আপনার পাঠ্যবই কিংবা ব্যক্তিগত প্রয়োজনে অনুসন্ধান করে থাকেন পরিবেশ দূষণ অনুচ্ছেদ ২০২২ আপডেট অনুচ্ছেদ নিয়ে তবে সঠিক এবং বিস্তারিত জানার জন্য ঠিক জায়গায় এসেছেন। চলুন তবে এখান থেকে শুরু করা যাক।

পরিবেশ দূষণ অনুচ্ছেদ

আমরা যে পরিবেশে বাস করি তা প্রতিমুহূর্তে দূষিত হচ্ছে। জনসংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে কলকারখানা ও যানবাহনের সংখ্যা বাড়ছে। এগুলাে বেশি পরিমাণে বিষাক্ত বাম্প ও কার্বন মনােঅক্সাইড উৎপাদন করে বায়ু দূষণের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

এমনকি আমরা যে ভূমিতে বিচরণ করি তাও ময়লা আবর্জনায় দূষিত। শিল্পবর্জ্য, বিষাক্ত রাসায়নিক পদার্থ ও অন্যান্য ক্ষতিকর পদার্থের মাধ্যমে পানি দূষিত হয়। বন-জঙ্গল ও গাছপালা কেটে ফেলা। হচ্ছে আর এভাবে পারিপার্শ্বিক ভারসাম্য বিঘ্নিত হচ্ছে। মােটরযান, উড়ােজাহাজ, গৃহস্থালির যন্ত্রপাতি ইত্যাদি থেকে শব্দ হয়।

এগুলাে শব্দদূষণ ঘটায়। যা অন্যান্য দূষণ থেকে কম ক্ষতিকর নয়। আমরা দূষণ থেকে পুরােপুরি মুক্ত না হতে পারলেও এটি ব্যাপক অংশে কমাতে ও নিয়ন্ত্রণ করতে পারি। এটি নিয়ন্ত্রণ করতে আমাদেরকে প্রয়ােজনীয় কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। আমি মনে করি, দূষণ কমাতে বিভিন্ন ধরনের দূষণ সম্পর্কে জনগণের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করা প্রয়ােজন।

বেশি পরিমাণে বৃক্ষরােপণ বায়ু দূষণ কমানাের পূর্বশর্ত এবং কার্যকর পয়ঃনিষ্কাশন প্রণালিও রক্ষণাবেক্ষণ পানিদূষণ অনেকাংশে কমাতে পারে। সর্বাগ্রে যানবাহন নিয়ন্ত্রণ করা উচিত এবং এবং রেডিও, টেলিভিশন ইত্যাদি থেকে সৃষ্ট শব্দ সহিষ্ণু। মাত্রায় রাখা উচিত। সর্বোপরি প্রকৃতির সঙ্গে ভারসাম্য বজায় রেখে দূষণ থেকে পরিবেশকে রক্ষা করার চেষ্টা করতে হবে। 

এখানেই শেষ হলো পরিবেশ দূষণ অনুচ্ছেদ । আশাকরি আপনার কাঙ্খিত অনুসন্ধান অনুযায়ী আপনি টপিক আমাদের ওয়েবসাইটে খুঁজে পেতে সক্ষম হয়েছেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button